Wellcome to National Portal
কৃষি তথ্য সার্ভিস (এআইএস) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

নিরাপদ খাদ্য ও পুষ্টি নিরাপত্তা বিধান : বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের অবদান

নিরাপদ খাদ্য ও পুষ্টি নিরাপত্তা বিধান : বাংলাদেশ
কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের অবদান
ড. দেবাশীষ সরকার১ ড. বাবুল চন্দ্র সরকার২
বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন “আমার দেশের প্রতিটি মানুষ খাদ্য পাবে, আশ্রয় পাবে, শিক্ষা পাবে, উন্নত জীবনের অধিকারী হবে- এই হচ্ছে আমার স্বপ্ন”। সকল সময়ে সকল নাগরিকের কর্মক্ষম ও সুস্থ জীবনযাপনের প্রয়োজনে খাদ্য ও পুষ্টি নিরাপত্তা অর্জনে বাংলাদেশ সরকার অঙ্গীকারবদ্ধ। আর তাই বাংলাদেশ জাতিসংঘের টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট ও লক্ষ্যসমূহের সাথে মিল রেখে ২০৩০ সালের মধ্যে দারিদ্র্যের অবসান, ক্ষুধা নিবৃত্তি, খাদ্য নিরাপত্তা ও উন্নত পুষ্টিমান রক্ষার জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। এছাড়া, দ্বিতীয় আন্তর্জাতিক পুষ্টি সম্মেলন কর্মকাঠামো বাস্তবায়নসহ বৈশ্বিক পুষ্টি কার্যক্রম প্রসার আন্দোলন (SUN Movement) এবং জাতিসংঘের অ্যাকশন অন নিউট্রিশন দশকের  সদস্যপদ বাংলাদেশ সরকার গ্রহণ করেছে। পাশাপাশি জনগণের জীবনমান উন্নতকরণের লক্ষ্যে সরকার প্রতিনিয়ত বিভিন্ন নিয়মনীতি পালন করছে যেমন; জাতীয় খাদ্য ও পুষ্টি নিরাপত্তা নীতি-২০২০। জাতীয় কৃষি নীতি ২০১৮, অষ্টম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা, টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট, বাংলাদেশ   বদ্বীপ পরিকল্পনা ২১০০ সরকারের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য বাস্তবায়নে গৃহীত পদক্ষেপকে সন্নিবেশিত করে বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট (বিএআরআই) দেশে নিরাপদ খাদ্য ও পুষ্টি নিরাপত্তা বিধানে গবেষণা ও উন্নয়নের মাধ্যমে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখে চলেছে। অপ্রচলিত দানাজাতীয় শস্য, ফল, সবজি, কন্দাল ফসল, ডাল, তেলবীজ, মসলা ও অন্যান্য ফসলসহ ২১১টি ফসলের উপর গবেষণা ও উন্নয়নমূলক কার্যক্রম পরিচালনা করছে।
বাংলাদেশ বৈচিত্র্যময় ফলের এক অফুরন্ত ভা-ার এবং প্রায় ৭৮ প্রজাতিরও অধিক বিভিন্ন সুস্বাদু ও আকর্ষণীয় ফল এদেশে জন্মে, যার ক্ষুদ্র একটি অংশ বাণিজ্যিকভাবে চাষ হয়। ফলে রয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণ ভিটামিন, খনিজ লবণ, অর্গানিক এসিড, ডায়াটরি ফাইবার, ফলিক এসিড এবং প্রচুর উপকারী হরমোন ও ফাইটোকেমিক্যাল যা দেহের পুষ্টিচাহিদা পূরণ, শারীরিক বৃদ্ধি ও ক্ষয়রোধ, মেধা বিকাশ এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিসহ সুস্বাস্থ্যের জন্য অপরিহার্য। ফলের উন্নয়ন ও উৎপাদন বৃদ্ধিতে আধুনিক জাত ও ব্যবস্থাপনা প্রযুক্তির ভূমিকা অপরিসীম। ফল বিভাগ, উদ্যানতত্ত্ব গবেষণা কেন্দ্র, বিএআরআই উষ্ণ এবং অবউষ্ণম-লীয় ফলের উপর মৌলিক (basic), কৌশলগত (strategic), ফলিত (applied) এবং অভিযোজনমূলক (adaptive) গবেষণা কার্যক্রম বাস্তবায়ন করে থাকে যা পুষ্টিহীনতা দূরীকরণ, কর্মসংস্থান সৃষ্টি এবং জাতীয় অর্থনৈতিক উন্নয়নে সহায়তা করে। তারই ধারাবাহিকতায় বিএআরআই কর্তৃক অদ্যাবধি ৩৮টি ফল প্রজাতি এবং সর্বমোট ৯৭টি জাত ও  সংশ্লিষ্ট ফলের ৭৬টি আধুনিক ও নিরাপদ উৎপাদন প্রযুক্তি উদ্ভাবন করেছে।
সুস্থ সবল থাকতে ফলের পাশাপাশি দৈনিক ৩০০ গ্রাম (২০০ গ্রাম ফল জাতীয় ও ১০০ গ্রাম পাতা জাতীয়) সবজি গ্রহণ করতে হবে। যা বাংলাদেশের প্রতিটি নাগরিকের জন্য অত্যাবশ্যক হিসেবে পুষ্টি বিজ্ঞানীগণ অভিমত দিয়েছেন এবং সেভাবেই জাতীয় চাহিদা নিরূপণ করা হয়েছে। বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের উদ্যানতত্ত্ব গবেষণা কেন্দ্রের সবজি বিভাগ; সবজির আধুনিক কলাকৌশল (জাত, উপকরণ উন্নয়ন, ব্যবহার দক্ষতা ইত্যাদি) উদ্ভাবন ও উন্নয়নের জন্য ফসলভেদে নানাবিদ প্রজনন কৌশল অবলম্বন করা হয় এর ফলস্বরূপ এ পর্যন্ত ৩৪টি সবজি ফসলের মুক্ত পরাগায়িত, হাইব্রিড, জিএমওসহ মোট ১৩১টি জাত উদ্ভাবন করে। সবজির হাইব্রিড উদ্ভাবন চাহিদা পূরণে এ বিভাগ জনপ্রিয় সবজি ফসল সমূহের মোট ২৩টি হাইব্রিড জাত উদ্ভাবন করেছেন, তাছাড়া ৭৬ টিরও অধিক উৎপাদন ও ব্যবস্থাপনা প্রযুক্তিও উদ্ভাবন করা হয়েছে। এদের মধ্যে রেইজড বেড, সবজি গাছে ঠেকনা দেয়া, চারা উৎপাদনের জন্য সৌরায়নের মাধ্যমে মাটি শোধন, দুবার চারা রোপণ করে সুস্থসবল চারা উৎপাদন, সবজির জোড়কলম পদ্ধতির উদ্ভাবন, কপি গোত্রের সবজি বীজ উৎপাদন কৌশল, বালাই নিরোধী জালে সবজি উৎপাদন, বসতবাড়িতে সারা বছর সবজি চাষ কৌশল, বালাই প্রতিরোধী জাল ও ফাঁদ ফসল ব্যবহার করে জৈব উপায়ে সমাজভিত্তিক সবজি চাষ মডেল, মাটিবিহীন চাষ অন্যতম।
ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যার খাদ্য ও পুষ্টি নিরাপত্তায় কন্দাল ফসলগুলো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। এছাড়াও রপ্তানির মাধ্যমে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জিত হচ্ছে। বাংলাদেশে জাতীয় অর্থনীতির বিকাশ, কৃষিতে স্বনির্ভরতা অর্জন, অধিক জনসংখ্যার খাদ্য ও পুষ্টি চাহিদা মেটাতে বিএআরআই এর কন্দাল ফসল গবেষণা কেন্দ্র আলু, মিষ্টিআলু, মেটেআলু এবং বিভিন্ন প্রকার কচুর উপর বিস্তর গবেষণা করে আসছে।
কন্দাল ফসল গবেষণা কেন্দ্র, বিএআরআই হতে উদ্ভাবিত ১০০টি বিভিন্ন বৈশিষ্ট্য সম্পন্ন আলুর জাত এর মধ্যে ৩৩টি প্রক্রিয়াজাতকরণ উপযোগী যার মধ্যে বারি আলু-২৮ এবং বারি আলু-২৯ বাণিজ্যিকভাবে যথাক্রমে কাশেম ফুড প্রোডাক্টস লিমিটেড এবং বোম্বে এগ্রো লিমিটেডে ব্যবহৃত হচ্ছে। প্রাণ ফুড লিমিটেডও উল্লিখিত জাত দুটি বাণিজ্যিকভাবে প্রক্রিয়াজাতকরণ শিল্পে ব্যবহার করছে। এছাড়াও ১৮টি রপ্তানি উপযোগী জাত হিসেবে জাতীয় বীজ বোর্ড কর্তৃক অবমুক্ত করা হয়েছে। কন্দাল ফসল গবেষণা কেন্দ্র এ পর্যন্ত ৭টি পানি কচু, ২টি মুখীকচু, ২টি ওলকচু এবং ১টি সাহেবী/মৌলভী কচুর জাত উদ্ভাবন করেছে। কচুতে ভিটামিন ‘এ’ এবং আয়রন প্রচুর পরিমাণে থাকে। কচু হজমযোগ্য আঁশের একটি খুব ভাল উৎস। আবার, মেটেআলু একটি প্রাচীন ফসল এটি মূলত বসতবাড়ির আশেপাশে ও পতিত জায়গায় চাষাবাদ করা হয়। মেটে আলু পটাশিয়াম, সোডিয়াম, ক্যালসিয়াম, ও ফসফরাসের খুবই ভালো উৎস। ইউএসডিএ তে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী প্রতি ১০০ গ্রাম ভক্ষণযোগ্য মেটে আলুতে আছে ৯ মিলিগ্রাম সোডিয়াম, ৮১৬ মিলিগ্রাম পটাশিয়াম, ২৮ গ্রাম শর্করা এবং ১.৫ গ্রাম আমিষ। কন্দাল ফসল গবেষণা কেন্দ্র, বিএআরআই এ যাবৎ মেটে আলুর ৪টি জাত (মেটে আলু-১, মেটে আলু-২, মেটে আলু-৩, মেটে আলু-৪) অবমুক্ত করেছে।
উদ্ভিদ প্রজনন বিভাগ এ যাবৎ ভুট্টার ৯টি মুক্ত পরাগায়িত জাত এবং ১৮টি হাইব্রিড জাত অবমুক্ত করেছে। গম ও ভুট্টা গবেষণা ইনস্টিটিউট বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট হতে পৃথক হয়ে নতুন ইনস্টিটিউট হিসাবে যাত্রা শুরু করায় বর্তমানে এ জাতগুলো বাংলাদেশ গম ও ভুট্টা গবেষণা ইনস্টিটিউটের আওতাধীন রয়েছে। এছাড়া বার্লির ৯টি, কাউনের ৪টি, চিনার ১টি, সরগমের ১টি, ওটের ১টি, রাঘী বা ফিংগার মিলেটের ১টি জাত অবমুক্ত করেছে। এ ফসলগুলোর ফলন সক্ষমতা (ণরবষফ ঢ়ড়ঃবহঃরধষরঃু) কম হলেও পুষ্টিগুণ ভরপুর এবং ঔষধি গুণসম্পন্ন। ডালের উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে বিএআরআই এর ডাল গবেষণা কেন্দ্র ডালের ৪৩টি উন্নতজাত ও সংশ্লিষ্ট উৎপাদন প্রযুক্তি উদ্ভাবন করেছে। এখানে উল্লেখ্য যে, আমরা যদি প্রতিদিন পুষ্টিসমৃদ্ধ ডাল বিশেষ করে আয়রন, জিংক ও সেলেনিয়াম সমৃদ্ধ মসুর ডাল খাই তাহলে আলাদা করে আয়রন ও জিংক ট্যাবলেট খাওয়া প্রয়োজন হবে না।
মানবদেহে পুষ্টি চাহিদা পূরণে ভোজ্যতেল অপরিহার্য, কারণ মানবদেহে অত্যাবশ্যকীয় ফ্যাটি এসিড তৈরি হয় না বিধায় ভোজ্যতেল গ্রহণের মাধ্যমে তা পূরণ হয়। পুষ্টিবিদগণের মতে একজন পূর্ণবয়স্ক মানুষের জন্য কমপক্ষে গড়ে দৈনিক ২০-৩০ গ্রাম দৃশ্যমান তেল খাওয়া প্রয়োজন। তাই বিশাল জনগোষ্ঠীর পুষ্টি ও খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণের লক্ষ্যকে সামনে রেখেই বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের তেলবীজ গবেষণা কেন্দ্র কর্তৃক বিভিন্ন তেলবীজ ফসলের ৫১টি উচ্চ ফলনশীল জাত উদ্ভাবিত হয়েছে।খাদ্যে স্বাদ ও ঘ্রাণ আনয়ন করার জন্য মসলা গবেষণা কেন্দ্রটি ৪৮টি উচ্চফলনশীল জাত এবং ১৫৬টি প্রযুক্তি উদ্ভাবন করে বাংলাদেশের মসলা চাষিদের ভাগ্যোন্নেয়নের দ্বার উন্মূক্ত করে দিয়েছে, সাথে সাথে দেশে মসলার মোট উৎপাদন ও ফলন উভয়ই বেড়েছে কয়েকগুণ।
নিরাপদ খাদ্য উৎপাদনের জন্য আমাদের প্রথমেই মাঠ পর্যায়ে ক্ষতিকারক রাসায়নিকের ব্যবহার কমিয়ে আনতে হবে। ইতোমধ্যে বিএআরআই কর্তৃক সবজি, ফল ও মসলা জাতীয় ফসলের বিভিন্ন ক্ষতিকারক পোকামাকড় দমনের প্রায় ৩০টি প্রযুক্তি উদ্ভাবন করা হয়েছে, এছাড়াও বিভাগের আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন অ্যাক্রিডেটেড “পেস্টিসাইড এ্যানালাইটিক্যাল ল্যাবরেটরি” তে নিয়মিত বাজারজাতকৃত বিভিন্ন ফল, শাকসবজি, শুঁটকি মাছ ইত্যাদিতে কীটনাশকের অবশিষ্টাংশ নিরূপন, বাজারজাতকৃত বিভিন্ন কীটনাশকের বিশুদ্ধতা পরীক্ষা এবং রপ্তানিযোগ্য বিভিন্ন পণ্যে (সবজি, ফল, পান, হিমায়িত মাছ ইত্যাদি) কীটনাশকের অবশিষ্টাংশের উপস্থিতি নিরূপণপূর্বক সার্টিফিকেট প্রদান করা হয়। উক্ত ল্যাব হতে বিভিন্ন ফসলে বিভিন্ন কীটনাশক ব্যবহারের পর সংগ্রহ-পূর্ব অপেক্ষমাণ সময় নির্ধারণ, বাজারজাতকৃত বিভিন্ন ফল ও শাকসবজি হতে কীটনাশকের অবশিষ্টাংশ নিরূপণ ও দূরীকরণের পদ্ধতি উদ্ভাবনসহ আরও কয়েকটি প্রযুক্তি উদ্ভাবন করা হয়েছে। উদ্ভাবিত প্রযুক্তিসমূহ মাঠ পর্যায়ে সম্প্রসারণের জন্য কীটতত্ত্ব বিভাগ নিয়মিতভাবে কৃষক প্রশিক্ষণ ও মাঠ দিবসের আয়োজন করে থাকে। কীটতত্ত্ব বিভাগের উদ্ভাবিত জৈব বালাইনাশক প্রযুক্তিসমূহ কৃষকের মাঠে পরিবেশসম্মত উপায়ে ক্ষতিকারক পোকামাকড় দমন ব্যবস্থাপনায় উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখছে।
বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটটিউটের কীটতত্ত্ব বিভাগ উদ্ভাবিত জৈব বালাইনাশকভিত্তিক পরিবেশবান্ধব প্রযুক্তিসমূহ ব্যবহারে প্রচলিত পদ্ধতির তুলনায় প্রায় তিন ভাগের এক ভাগ কম খরচে কৃষকের আয় ২০-৩০% বৃদ্ধি করা সম্ভব । এছাড়াও জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পরিপ্রেক্ষিতে পানির ঘাটতি মোকাবেলা করার জন্য, সেচের জন্য পানির সুবিবেচনামূলক ব্যবহার নিয়ে গবেষণার গুরুত্ব অপরিসীম। মৃত্তিকা বিজ্ঞান বিভাগ তার গবেষণা কার্যক্রমে সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করেছে। এছাড়া ল্যাবরেটরি ও গ্রিনহাউজভিত্তিক মৌলিক গবেষণাও শক্তিশালী হয়েছে। পুষ্টি সমৃদ্ধ নিরাপদ খাদ্য উৎপাদনে আমাদের অনুপ্রেরণা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। জাতির পিতার নীতি ও আদর্শে বিশ্বাসী বর্তমান সরকার কর্তৃক সবার জন্য পুষ্টিসমৃদ্ধ নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিত করার লক্ষ্যে গৃহীত পদক্ষেপসমূহ যথাযথভাবে বাস্তবায়নের মাধ্যমে জাতির পিতার লালিত স্বপ্ন ক্ষুধা ও দারিদ্র্য মুক্ত বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব।

লেখক : ১মহাপরিচালক, বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট, ২মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা, ফল বিভাগ, উদ্যানতত্ত্ব গবেষণা কেন্দ্র, বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট, মোবাইল : ০১৭১৬০০৯৩১৯, ই-মেইল :bsarker _64@yahoo.com


COVID19 Movement Pass Online Police Clearance BD Police Help line Expatriate Cell Opinion or Complaint NIS Bangladesh Police Hot Line Number Right to Information PIMS Police Cyber Support for Women BPWN Annual Training Workshop Achievement & Success PHQ Invitation Card
Press Release Recruitment Information Procurement / Tender Notice Legal Instrument Innovation Corner Detective Magazine Bangladesh Football Club Diabetes-Covid19 Exam Results Accident Info Important Forms

Apps

icon icon icon icon icon icon